দাব্বাস খেজুরকে বাংলাদেশের জাতীয় খেজুর ঘোষণা করা যেতে পারে। কারণ, এই খেজুরের ক্রেতা আমাদের দেশের সকল স্তরের মানুষ। ব্যাপক চাহিদা থাকায় প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে এই খেজুর আমদানি করা হয়। দেখতে ছোট কিন্তু স্বাদে অতুলনীয় এবং দামে একদম সস্তা। মূলত খোলা ও প্যাকেট অবস্থায় এই খেজুর পাওয়া যায়। ডেইট ক্রাউন ব্র্যান্ডের ১ কেজি ও দুই কেজির প্যাকেটে ও খোলা কেজি হিসেবে আমাদের আয়াত স্টোরে দাব্বাস খেজুর পাওয়া যাচ্ছে।
আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা-
১. খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
২. ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
৩. প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৪. রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।
৫. যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।
৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
৭. খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
খেজুর পচনশীল একটি পণ্য তবে ঠান্ডা এবং ফ্রীজিং করে রাখলে দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করা যায়। তাই যথা সম্ভব খেজুর ফ্রীজে সংরক্ষণ করুন।কিছু কিছু ফ্রেশ খেজুরে পোকা থাকার সম্ভবনা থাকে, তাই যেকোন খেজুর খাওয়ার সময় অবশ্যই চিরে খাবেন।শুধু যে পুরানো খেজুরেই পোকা থাকে তা কিন্তু না নতুন ফ্রেশ খেজুরেও পোকা থাকতে পারে।
দাব্বাস খেজুরকে বাংলাদেশের জাতীয় খেজুর ঘোষণা করা যেতে পারে। কারণ, এই খেজুরের ক্রেতা আমাদের দেশের সকল স্তরের মানুষ। ব্যাপক চাহিদা থাকায় প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে এই খেজুর আমদানি করা হয়। দেখতে ছোট কিন্তু স্বাদে অতুলনীয় এবং দামে একদম সস্তা। মূলত খোলা ও প্যাকেট অবস্থায় এই খেজুর পাওয়া যায়। ডেইট ক্রাউন ব্র্যান্ডের ১ কেজি ও দুই কেজির প্যাকেটে ও খোলা কেজি হিসেবে আমাদের আয়াত স্টোরে দাব্বাস খেজুর পাওয়া যাচ্ছে।
আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা-
১. খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
২. ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
৩. প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৪. রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।
৫. যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।
৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
৭. খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
খেজুর পচনশীল একটি পণ্য তবে ঠান্ডা এবং ফ্রীজিং করে রাখলে দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করা যায়। তাই যথা সম্ভব খেজুর ফ্রীজে সংরক্ষণ করুন।কিছু কিছু ফ্রেশ খেজুরে পোকা থাকার সম্ভবনা থাকে, তাই যেকোন খেজুর খাওয়ার সময় অবশ্যই চিরে খাবেন।শুধু যে পুরানো খেজুরেই পোকা থাকে তা কিন্তু না নতুন ফ্রেশ খেজুরেও পোকা থাকতে পারে।